রাজধানীর গুলশান-১ এলাকার গুলশান শপিং সেন্টার ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সিলগালা করে দিয়েছেন উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে ছয়তলা বিশিষ্ট ওই ভবনের দোকান থেকে ব্যবসায়ীদের বের করে দেন ম্যাজিস্ট্রেট। এরপর তিনি মার্কেটের দুই ফটক খোলা রেখে বাইরের সব ফটক সিলগালা করেন। গুলশান শপিং সেন্টারে পাঁচ শতাধিক দোকান আছে।
এর প্রতিবাদে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গুলশান-১-এর গোলচত্বর অবরোধ করে তিন ঘণ্টার বেশি সময় বিক্ষোভ করেন মার্কেটের ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা। পরে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে সরিয়ে দেয়। এ সময় দোকানিরা থেমে থাকা যানবাহন ভাঙচুর করলে পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করে। এরপর থেকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা গুলশান-১-এর গোলচত্বরের রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে পুলিশ সরে যেতে অনুরোধ জানায়। কিন্তু তারা না শুনলে পুলিশ ধাওয়া দেয়।
পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মোহা. শহিদুল্লাহ বলেন, ডিএনসিসি মার্কেটের এই ভবনে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় ২০২১ সালে ফায়ার সার্ভিস ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। তারা ভবনটির প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে বলেন। কিন্তু এত দিনেও কোনও কিছুই ঠিক করা হয়নি। এ কারণে আজ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে মার্কেট থেকে সবাইকে বের করে দিয়ে সিলগালা করে দেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা ব্যবসায়ীদের রাস্তা ছেড়ে দিতে অনুরোধ করি। তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলতে বলি। তারা না সরলে পৌনে চারটার দিকে তাদের ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় থেমে থাকা গাড়িগুলো চলতে শুরু করলে তারা গাড়ির ওপর ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এসময় পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেয়। এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
Wow, incredible blog structure! How long have you ever been blogging for?
you made blogging glance easy. The full look of your website is magnificent, as smartly
as the content! You can see similar here sklep internetowy