২০২১-২২ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদিত গবেষণা প্রকল্পের মধ্যে চারটি প্রকল্প পেয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষক। বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য মতে, ‘কুমিল্লা জেলার নাম-স্থান:ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় প্রভাব’, শীর্ষক গবেষণার জন্য অনুমোদন পেয়েছেন বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী, ‘উইন্ডোয়িং ইফেক্ট অন স্পিচ এনহান্সমেন্ট ফর রিয়াল ওয়ার্ল্ড এপ্লিকেশন’ শীর্ষক গবেষণার জন্য অনুমোদন পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের ডিন মো: সাইফুর রহমান, ‘ টাওয়ার্ডস এন আর্কিওলজিকাল এক্সামিনেশন অফ মুসলিম অকুপেশন ইন মহাস্থানগড় এন্ড হিন্টারল্যান্ডস: এসপেক্ট ডিউরিং সালতানাত এন্ড মুঘল পিরিয়ড’ শীর্ষক গবেষণা প্রকল্পের জন্য অনুমোদন পেয়েছেন প্রত্নতত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাছান খান।
এছাড়া ‘ইমপ্যাক্ট অফ সোশ্যাল কমার্স কন্সট্রাক্ট অন ইয়ং কনজিউমার রেস্টুরেন্ট ভিসিট ইন্টেনশন: এ ডুয়েল স্টেজ এনালিটিক্যাল এপ্রোচ (এ ডুয়েল স্টেজ এসইএম-এএনএন এনালাইসিস)’ শীর্ষক গবেষণার জন্য অনুমোদন পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান।
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাছান খান বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো গবেষণাপত্র ইউজিসিতে দিয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ অনুমোদন পেয়েছি। এই অনুমোদন আমাকে গবেষণা করার ক্ষেত্রে আরও অনুপ্রেরণা জোগাবে। পাশাপাশি আমি যদি আরও ফান্ডিং পাই তাহলে গবেষণা করাটা আমার জন্য সহজ হবে। কারণ আমাদের ফান্ডিংটা খুবই কম দেওয়া হয়, সেজন্য নিজের বেতন থেকেও টাকা দিয়ে গবেষণার কাজ চালাতে হয়। তবে সরকার কিংবা প্রাইভেট ফান্ড থেকে যদি ফান্ডিং করা হয়, সেক্ষেত্রে আমরা দেশ, জাতির জন্য আরও ভালো কিছু কাজ উপহার দিতে পারব। যা অন্যদেরও গবেষণা করতে অনুপ্রেরণা দিবে।’
গবেষণা প্রকল্প প্রাপ্তির বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘একজন নবীন গবেষক হিসেবে এটি আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি। ব্যবসায় অনুষদ থেকে গবেষণার জন্য তেমন কোনো প্রকল্প পাওয়া যায় না। আমি যেহেতু পেয়েছি এটি আমাকে আরও গবেষণা করতে অনুপ্রাণিত করবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন গবেষণার একটি পরিবেশ বিরাজ করছে। এমন সময়ে এই প্রকল্পে অনুমোদন পাওয়াটা আমার জন্য অনেক বেশি গর্বের।’
বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. শামসুজ্জামান মিলকী বলেন, ‘আমার উপস্থাপিত গবেষণা প্রকল্প প্রস্তাবনাটি ইউজিসি বিধিমতে যাচাই-বাছাই করে বিশেষজ্ঞ দিয়ে মূল্যায়ন করিয়েছে। তাদের ইতিবাচক মতামতের ভিত্তিতে ইউজিসি চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তাই একজন গবেষক হিসেবে বিষয়টি আমার কাছে অত্যন্ত আনন্দের। কুমিল্লার স্থান-নাম নিয়ে এখনো কোনও পূর্ণাঙ্গ গবেষণা হয়নি, তাই এই কাজের মাধ্যমে আমি সম্পূর্ণ নতুন কিছু তুলে ধরতে সক্ষম হবো বলে মনে করি।’
Wow, awesome blog format! How lengthy have you ever
been blogging for? you make running a blog look easy.
The full glance of your site is wonderful, as neatly as the content material!
You can see similar here e-commerce